• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • জাপান-বাংলাদেশ ইকোনমিক ডায়ালগ আজ

    বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে বিদ্যমান অর্থনৈতিক সম্পর্ক ও সহযোগিতা জোরদার করতে জাপানের ইকোনমি, ট্রেড ও ইন্ডাস্ট্রি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে তৃতীয় জাপান-বাংলাদেশ পাবলিক প্রাইভেট জয়েন্ট ইকোনমিক ডায়ালগ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। আজ মঙ্গলবার জাপানের টোকিওতে এ যৌথ সংলাপ হবে।

    বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

    প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক প্রধান সমন্বয়ক আবুল কালাম আজাদের নেতৃত্বে বাংলাদেশের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদল এ ডায়ালগে অংশ নেবে। বাণিজ্য সচিব, ইআরডি সচিব, বৈদেশিক কর্মসংস্থান ও প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানসহ বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রধানরা বাংলাদেশের প্রতিনিধিদলে থাকবেন।

    জাপান-বাংলাদেশ পাবলিক প্রাইভেট জয়েন্ট ইকোনমিক ডায়ালগের মূল উদ্দেশ্য হলো- বাংলাদেশে জাপানি ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করা ও জাপানি বিনিয়োগ বৃদ্ধি করা। ডায়ালগে বাংলাদেশে বিনিয়োগ, শিল্পের বৈচিত্র্য ও মানোন্নয়ন নিয়েও আলোচনা হবে।

    ডায়ালগ ও সেমিনারের পাশাপাশি জাপানের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও জাইকার সঙ্গে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদলে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হবে।

    বায়ুমন্ডলে রেকর্ড মাত্রার কার্বন ডাই অক্সাইড

    পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের উপস্থিতি ২০১৬ সালে রেকর্ড পরিমাণ পর্যায়ে পৌঁছেছে বলে উদ্বেগ জানিয়েছে বিশ্বের আবহাওয়াবিষয়ক সংস্থা (ডব্লিউএমও)। সংস্থাটির দাবি, গত ১০ বছরের তুলনায় গত বছর কার্বন ডাই অক্সাইডের বৃদ্ধির গড় ৫০ শতাংশ বেড়েছে।
    গবেষকরা বলছেন, মানব প্রজাতির কর্মকান্ড এবং এল নিনোর প্রভাবে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ এমন এক মাত্রায় পৌঁছেছে যা ৮ লাখ বছরের মধ্যে দেখা যায়নি। এ ধরনের ঝুঁকিগুলো বিশ্বের উষ্ণতা বৃদ্ধি ঠেকানোর লক্ষ্যকে অসাধ্য করে তুলছে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা।
    উল্লেখ্য, এল নিনো হছে সমুদ্রের উপরিভাগের জলের তাপমাত্রার একটি নিরবিছিন্ন পরিবর্তন। পূর্ব-কেন্দ্রীয় গ্রীষ্মমন্ডলীয় শান্ত সমুদ্রের জলের গড়পড়তা তাপমাত্রায় যখন কমপক্ষে ০.৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস হ্রাস-বৃদ্ধি হয় তখনকার পরিস্থিতিকে এল নিনো বলে বিবেচনা করা হয়। ২ থেকে ৭ বছর পরপর এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়। এল নিনোর কারণে খরা হওয়ার কারণে গাছপালা কার্বন ডাই অক্রাইড কম শোষণ করে
    ডবিøউএমও এ বছর ৫১টি দেশের পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে গ্রিনহাউজ গ্যাস বুলেটিনটি তৈরি করেছে। প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০১৬ সালে কার্বন ডাই অক্সাইড ব্রদ্ধির গড় ৪০৩.৩ পার্টস পার মিলিয়ন বা পিপিএম হয়েছে; যা আগের বছর ৪০০ পিপিএম ছিল। কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি বেড়েছিল গত এল নিনোর সময়, ১৯৯৭-১৯৯৮ সালে। এ বৃদ্ধির হার ছিল ২.৭ পিপিএম কিন্তু এখন সেই বৃদ্ধির হার ৩.৩ পিপিএম। গত ১০ বছরের বৃদ্ধির গড় থেকে এটি ৫০ শতাংশ বেশি।’
    ডব্লিউএমও’র বৈশ্বিক বায়ুমন্ডল পর্যবেক্ষণ কর্মসূচির প্রধান ওকসানা তারাসোভা বিবিসিকে বলেন, ‘এ নেটওয়ার্কের আওতায় ৩০ বছরে আমাদের দেখা সবচেয়ে বেশি পরিমাণ কার্বন ডাই অক্সাইড বৃদ্ধির ঘটনা এটি।
    এল নিনোর কারণে খরা সৃষ্টি হয় আর তাতে গাছপালা কার্বন ডাই অক্সাইড কম শোষণ করতে পারে। প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ৭০ বছরে বায়ুমন্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইডের বৃদ্ধির পরিমাণ প্রায় ১০০ গুণ বেড়েছে।