• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • রাহুল গান্ধীই ভারতীয় কংগ্রেসের সভাপতি হচ্ছেন

    ভারতীয় কংগ্রেস পার্টির বিগত উনিশ বছরের সভাপতির দায়িত্বে থাকা সোনিয়া গান্ধী এবার নতুন নেতৃত্বের হাতে দলটির হাল ছাড়তে চাচ্ছেন। তবে জানা গেছে, প্রকাশ্য কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় রাহুল গান্ধীই হতে যাচ্ছেন পৃথিবীর সর্ববৃহৎ এ রাজনৈতিক দলটির আগামী দিনের কর্ণধার। এখন শুধু ঘোষণার অপেক্ষা।
    গতকাল সোমবার দিল্লির আকবর রোডে দলীয় কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেন রাহুল। এর আগে, রাহুলকে সভাপতি পদে দেখতে ৮৯টি প্রস্তাব পেশ করেন কংগ্রেসের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা। এছাড়া সারাদেশের অন্তত ৯ হাজার আঞ্চলিক প্রতিনিধির সমর্থন গেছে রাহুলের পক্ষে।
    গতকাল সোমবার ছিল দলটির সভাপতি পদে মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার শেষ দিন। ওইদিন সকাল সাড়ে ১০টায় ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহকে নিয়ে কংগ্রেসের সদর দপ্তরে যান বর্তমান দলটির সহসভাপতি রাহুল গান্ধী। দিনের শেষে আর কারো মনোনয়নের খবর না আসায় বলা যাচ্ছে, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতাতেই কংগ্রেসের পরবর্তী সভাপতি হচ্ছেন রাহুল গান্ধী। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।

    ‘আগাম নির্বাচন’ চান না আ’লীগ নেতারাই

    বাতাসে শোনা যাচ্ছে আগাম নির্বাচনের গুঞ্জন। সংবিধান অনুযায়ী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় আরো এক বছর বাকি থাকতেই ‘আগাম নির্বাচনের’ আওয়াজ উঠছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার নূরুল হুদা ঘোষণা দিয়েছেন ‘সরকার চাইলেই ইসি আগাম নির্বাচন দিতে প্রস্তুত’। সিইসির এ কথায় বিএনপির নেতারা সংসদ ভেঙ্গে দিয়ে আগাম নির্বাচনের দাবি করলে তাঁর সঙ্গে সুর মেলাচ্ছেন আওয়ামী লীগের কিছু নেতা। রাজনীতির মাঠে ‘বিনা যুদ্ধে নাহি দেব সুচাগ্র মেদেনি’ প্রবাদের মতোই ক্ষমতাসীন দলের নেতারা কথার যুদ্ধে এগিয়ে থাকতে চান। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ যে কোন সময়ে নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যদি আগাম নির্বাচন ঘোষণা করেন; তাহলে দলের পক্ষ থেকে আমরা অংশ গ্রহণ করতে পারব।’
    বাস্তবতা হলো ক্ষমতাসীন দলের মাঠের চিত্র ভিন্ন। কেন্দ্র থেকে শুরু করে জেলা-উপজেলা তথা শেখড় পর্যায়ে আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে কথা বলে মনে হয়েছে তারা কেউ আগাম নির্বাচন চান না। রাজনীতি ও সার্বিক পারিপার্শ্বিকতা বিবেচনা করে তাদের মত হলো নির্বাচন আগাম নয় বরং নির্ধারিত সময়েই নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত। কারণ ‘বিএনপির প্রস্তুতি নেই’ ভেবে যদি আগাম নির্বাচনের ঘোষণা দেয়া হয়; তা অভ্যন্তরের বিরোধ দলকে আরো বিপর্যয়কর অবস্থায় ফেলবে। তাছাড়া কেন্দ্রীয় পর্যায়ের অনেক নেতাও মনে করছেন আগাম নির্বাচন হিতে বিপরীত হয়ে যেতে পারে।
    আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের গতকাল রোহিঙ্গাদের ত্রাণ দেয়ার সময় বলেছেন, ‘বিএনপি আগামী নির্বাচনে না এলে দলটির পরিণতি মুসলিম লীগের মতো হবে। অবশ্য দলটির নেতারাও জানে আগামী নির্বাচনে না এলে মুসলিম লীগের মতো করুণ পরিণতি তাদের জন্য অপেক্ষা করছে’। মাঠের রাজনীতিক ওবায়দুল কাদেরের এই বক্তব্যের হয়তো কিছুটা ‘বাস্তবতা’ আছে। বিএনপি এখনো অগোছালো দল। যারা রাজনীতি নিয়ে গবেষণা করেন তাদের অনেকেই মনে করেন হামলা-মামলায় যে ভাবে কোমড় ভেঙ্গে দেয়া হয়েছে তাতে সরকারবিরোধী বড় কোনও রাজনৈতিক আন্দোলন গড়ে তোলার ক্ষমতা বিএনপির নেই। তবে কেউ কেউ মনে করেন আওয়ামী লীগের ইমেজের যে ধ্বস; জনপ্রিয় কোনও ইস্যু নিয়ে মাঠে নামলে এবার বিএনপিকে হয়তো খালি হাতে ঘরে ফিরতে হবে না। সরকারি দলের নেতাকর্মীদের কর্মকান্ড মানুষকে বিক্ষুব্ধ করে তুলেছে। উন্নয়নের কথা বলা হলেও মানুষ নিদারুণ কষ্টে দিনযাপন করছে। এতে মানুষের মধ্যে সরকারবিরোধী মনোভাব বাড়ছে। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে মানুষ ভোটের মাধ্যমে প্রতিবাদ জানাতে পারেনি। সুযোগ পেলে ভোটের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে মানুষ নীরবতা ও নিষ্ক্রিয়তা ভাঙতে পারে। কী হলে কী হবে তা কেবল সময়ই বলে দেবে। বাস্তবতা হলো আওয়ামী লীগ আরেক দফা ক্ষমতায় থাকতে চায়। বিএনপি আর ক্ষমতার বাইরে থাকতে চায় না। সে জন্যই আওয়ামী লীগের কিছু নেতা সুবিধাজনক অবস্থানে থেকে ‘আগাম নির্বাচন’ করে আরো ৫ বছরের জন্য ক্ষমতা নিশ্চিত করতে চায়। কিন্তু সারাদেশের চিত্র কি?
    পেশাগত কারণে গত সাড়ে তিন বছরে দেশের ৩৫টি জেলা ঘুরেছি। জেলা শহর থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত অঞ্চল, গ্রামের হাট-বাজার, চরাঞ্চরে আমজনতার সঙ্গে কথা বলেছি। খুব কম জেলা উপজেলা পৌরসভা ইউনিয়ন গ্রাম পেয়েছি সেখানে আওয়ামী লীগের অভ্যন্তণীল কোন্দল নেই। দলের পদপদবি এবং ক্ষমতার ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে এসব কোন্দলের সিকিভাগ খবরও মিডিয়ায় আসে না। তাছাড়া দল ক্ষমতায় থাকায় দলীয় নেতারা এমন সব সন্ত্রাস-দখল-নৈরাজ্যকর কান্ডকারখানা করেছেন যে সাধারণ মানুষ দলটির উপর চরম ক্ষুব্ধ। আবার আওয়ামী লীগের যারা নির্বাচিত এমপি তাদের অধিকাংশের সঙ্গেই শেকড়ের নেতাদের বিরোধ। তছাড়া কয়েক বছরে বিএনপিসহ সাধারণ মানুষের ওপর যেভাবে জুলুম নির্যাতন করা হয়েছে তাতে মানুষ ‘পরিবর্তনের’ জন্য মুখিয়ে রয়েছে। গ্রামে এমন চিত্রও দেখেছি সাধারণ মানুষ ‘শুধু ঝামেলা এড়াতে’ নিজেদের আওয়ামী লীগার হিসেবে পরিচয় দেন। এমনকি মোবাইলে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ, স্থানীয় এমপির ভাষণ রেকর্ড করে রাখেন; চলার পথে অপরিচিত দু’চারজনকে দেখলেই সেই রেকর্ড বাড়িয়ে তাদের ধারণা দেন আমি আওয়ামী লীগার। গ্রামের মানুষের সঙ্গে কথা বলে মনে হয়েছে তাদের প্রায় কেউই মনে করেন না ৫ জানুয়ারিতে কোনো নির্বাচন হয়েছে। বিনা ভোটে ১৫৩ জনকে সংসদ সদস্য হন। শত শত ভোট কেন্দ্রে একটি ভোটও পরেনি। হাজার হাজার ভোট কেন্দ্রে একটি থেকে ১০টি ভোট পড়েছে। নির্বাচনে কত ভাগ ভোটার ভোট দিয়েছে আধুনিক প্রযুক্তির এই যুগে সে খবর এক ঘন্টায় দেয়া সম্ভব; অথচ নির্বাচন কমিশন তিন দিন পর ৪০ ভাগ ভোট দানের খবর দিয়েছে। বিএনপি থেকে বলা হয় শতকরা ৫ ভাগ মানুষ ভোট কেন্দ্রে যায়নি। নির্বাচন পর্যবেক্ষকরাও একই অভিমত দেয়। শুধু কি তাই! যারা এমপি নির্বাচিত হন তাদের শতকরা ৯০ ভাগ এমপি প্রথম দুই বছর নির্বাচনী এলাকায় যেতে সাহস পাননি। পরবর্তীতে পুলিশী প্রহরায় গেলেও অনেকেই নাজেহাল হয়েছেন; আবার কেউ পুলিশ প্রহরায় এলাকা ছেড়েছেন। এখন আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরণী অবস্থা এমন যে সর্বত্রই বিরোধ আর ভীতিকর অবস্থা। গাইবান্ধার জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার এক নেতা জানান, আইন শৃংখলা রক্ষার নামে জনগণের ওপর জুলুম করায় মানুষ সরকারের ওপর ক্ষুব্ধ। মানুষের আক্রমনের ভয়ে কয়েক মাস আগেও তারা (আওয়ামী লীগ নেতা) একাই চলাফেরা করতে ভয় পেতেন। এখন সে ভয় কমলেও আগাম ভোটের বাতাস শুরু হওয়ায় আবার ভীতি ছড়াচ্ছে। কয়েকটি জেলায় খোঁজ নিয়ে জানা যায় সবখানেই ক্ষমতাসীন দলের অভ্যন্তরে বিরোধ। কোথাও এমপির সঙ্গে বিরোধ কোথাও মূল দলের সঙ্গে অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের বিরোধ। এ অবস্থায় ভোট হলে প্রতিটি আসনে ৫ থেকে ২৫ জন নেতা দলীয় নমিনেশন পাওয়ার চেস্টা করবে। নমিনেশন যারা পাবেন না তারা দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে অবস্থান নেবে।
    আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল সূত্রগুলো জানায়, আগাম নির্বাচনী প্রচার করা হচ্ছে তিন কৌশল সামনে রেখে। প্রথমত ঃ আগাম নির্বাচনের আবহ তৈরি করে বিএনপিকে চাপে রাখা; মাঠপর্যায়ে দলের বিশৃঙ্খলা নিরসন করে প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তি জনপ্রিয়তা কাজে লাগিয়ে মানুষকে কাছে টানা। সারাদেশে নির্বাচনী হাওয়া তৈরি হলে বিএনপিসহ বিরোধীরা এর বাইরে চিন্তা করার সুযোগ পাবে না; আবার হঠাৎ করে নির্বাচনী প্রস্তুতি ঝামেলায় পড়বে। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় বিএনপির চয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সাজা হলে দলটি আন্দোলন-সংগ্রামের কর্মসূচি দিতে পারে। আগে থেকে মানুষকে নির্বাচনমুখী করে রাখতে পারলে আন্দোলনে সফল হতে পারবে না বিএনপি।
    দ্বিতীয়ত ঃ আগাম নির্বাচনের পক্ষ্যের ব্যাক্তিরা মনে করছেন মাঠপর্যায়ে আওয়ামী লীগ খুবই বিশৃঙ্খল এবং কোন্দলে জর্জরিত। প্রধানমন্ত্রীসহ কেন্দ্রীয় নেতারা নির্বাচনী প্রচার নিয়ে মাঠে নামলে অভ্যন্তরীণ এই বিরোধ কমে আসবে। পৌরসভা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে অভ্যন্তরীণ সংঘাতে শতাধিক নেতাকর্মী প্রাণ হারিয়েছে। পাঁচ শতাধিক নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। অবশ্য তৃর্ণমূলের কোন্দল মিটিয়ে ফেলতে বহিষ্কৃত নেতাদের সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করা হয়েছে। চলতি বছরের ২ মার্চ জেলা পর্যায়ের নেতাদের চিঠি দিয়ে জানানো হয় এখন থেকে শুধু কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ বহিষ্কার করবে। এই চিঠির মাধ্যমে নির্বাচনের আগে ছোট অপরাধে কাউকে দল থেকে বের না করার কৌশল নেওয়া হয়েছে।
    তৃতীয়ত ঃ জাতিসংঘসহ বিদেশী সংস্থা, আমেরিকা, কানাডা, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ প্রভাবশালী দেশগুলো বাংলাদেশের নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। বাংলাদেশের জনগণের ভোটের অধিকার, নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ নিয়ে বিদেশে দফায় দফায় আলোচনা-বৈঠক-সুনানী-সেমিনার হচ্ছে। কয়েক মাস আগে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ব্রাসেলসে বৈঠকের পর সরকারকে বেশ কিছু পরামর্শ ও প্রস্তাবনা দিয়েছে। সেই প্রস্তাবনাগুলো বাস্তবায়ন হয় কিনা সেটা দেখার জন্য প্রায়ই বিদেশী কূটনীতিকরা সিইসির সঙ্গে সাক্ষাত করছেন। ৫ জানুয়ারির বিতর্কিত নির্বাচনের আগে যে ভারতের সাবেক পররাষ্ট্র সচিব সুজাতা সিং ঢাকা সফর করে রাজনৈতিক দলগুলোকে আওয়ামী লীগের প্রস্তাবনা অনুযায়ী ভোটে অংশ নেয়ার প্রস্তাব দেন; পরবর্তীতে এরশাদ সেই গোপন তথ্য ফাঁস করে দেন; সেই ভারতও মনে করে বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচনের বিকল্প নেই। কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে পশ্চিমারা মনে করেন প্রতিবেশি ভারত বাংলাদেশের প্রায় সব জাতীয় নির্বাচনে ভেতরে ভেতরে ভূমিকা পালন করেছে। বিশেষ করে গত ৫ জানুয়ারি ভোটবিহীন বিতর্কিত নির্বাচনে অনেকটা প্রকাশ্যেই আওয়ামী লীগের পক্ষ্যে ভূমিকা পালন করেছে। এখন বাংলাদেশে সব দলের অংশগ্রহণে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রক্রিয়ায় ভারতের সহযোগিতার কোনো বিকল্প নেই। আর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঢাকা সফরকালে বাংলাদেশ সরকারকে সে বার্তা দিয়েছেন। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ এবং বিজেপির সাধারণ সম্পাদক রাও মাধব ঢাকা সফর করে ‘সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন চায় ভারত’ এই বার্তা দিয়েছেন। ফলে চেষ্টা করেও আরেকবার ৫ জানুয়ারীর মতো নির্বাচন করা ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ্যে সম্ভব নয়। সে জন্য জনপ্রিয়তা থাকতেই ‘আগাম নির্বাচন’ করা উচিত। কিন্তু মাঠের এতোই বিশৃংখল অবস্থা যে আগাম নির্বাচনের ঘোষণা দেয়া হলে বিএনপির চেয়ে আওয়ামী লীগ বেশি ঝামেলায় পড়বে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ক্ষমতাসীন দলটির একাধিক নেতা এই বলে অভিমত দেন যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগাম নির্বাচনের ঘোষণা দিলে দলের নেতাকর্মীরা মাঠে নামবেন। কিন্তু যে উদ্দেশ্যে নীতি নির্ধারকরা আগাম নির্বাচন দেবেন তা হিতে বিপরীত হয়ে যাবে। সময় নিয়ে নির্বাচনের গ্রাউন্ড ওয়ার্ক না করে হঠাৎ করে প্রার্থী ঘোষণা করা হলে ভোটের আগে দলীয় প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে ভয়ঙ্কর সংঘাত মোকাবিলা করতে হবে।