• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • মহাকাশে ৩.৫ ইঞ্চি উচ্চতা বৃদ্ধি, ভুল তথ্যের জন্য জাপানি নভোচারীর দুঃখপ্রকাশ

    পৃথিবীর বাইরে আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে তিন সপ্তাহ থাকার পর ৯ সেন্টিমিটার বা ৩.৫ ইঞ্চি বেড়ে গেছেন, জাপানের একজন নভোচারীর এমন টুইটে ভুল রয়েছে উল্লেখ করে, সেজন্য দুঃখপ্রকাশ করেছেন ঐ নভোচারী। ফের টুইটেই নরিশিগে কানাই জানিয়েছেন, বস্তুত তার উচ্চতা বেড়েছিল দুই সেন্টিমিটারের মত। ভুলটিকে তিনি ‘মাপজোখের ভুল’ বলে বর্ণনা করেছেন।
    এক টুইটে তিনি লিখেছেন, ‘এমন একটি ভুয়া খবর টুইট করার জন্য আমি খুবই দুঃখিত।’ কিন্তু মহাকাশে গিয়ে তার উচ্চতা নয় সেন্টিমিটার বাড়ার খবরে সামাজিক যোগযোগমাধ্যমে ব্যাপক সাড়া পড়ে যায়। মহাকাশে যাওয়ার পর সাধারণত নভোচারীদের উচ্চতা গড়ে দুই থেকে পাঁচ সেমি বেড়ে যায়।
    এর কারণ মহাকাশে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির অভাবে মানুষের মেরুদণ্ডের হাড় প্রসারিত হয়। তবে পৃথিবীতে ফেরার পর সেই বাড়তি উচ্চতা কমে নভোচারী স্বাভাবিক উচ্চতায় ফিরে আসেন। জাপানী ভাষায় করা টুইটে কানাই প্রথমে জানিয়েছিলেন, ‘সবাইকে সুপ্রভাত। আমি একটি বড় ঘোষণা দিতে চাই। মহাকাশে আমাদের উচ্চতা মাপা হয়েছে। ওয়াও, আমি ৯ সেমি লম্বা হয়ে গেছি। আমি যেন লতার মত বেড়ে গেছি। স্কুলের পর এমন হয়নি। আমার ভয় হচ্ছে ফেরার সময় সয়্যূজে আমি আঁটবো কিনা।’
    কিন্তু পরে তিনি আরেক টুইটে জানিয়েছেন, আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে তার কমান্ডার অ্যান্টন শাকাপ্লেরভ তার উচ্চতা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করনে। এরপরই তিনি দ্রুত আরেকবার নিজের উচ্চতা পরিমাপ করেন। তখন দেখতে পান নিজের উচ্চতার চেয়ে মাত্র দুই সেন্টিমিটার বেড়েছেন তিনি। নিজের টুইটে একটি প্রশ্নবোধক চিহ্ন দিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘এটি তাহলে একটি ‘মাপজোখের ভুল।’ বিবিসি।

    জাপানী পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মিয়ানমারের রোহিঙ্গা গ্রাম পরিদর্শন

    জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তারোও কোওনো, রোহিঙ্গা মুসলমানদের দেশে প্রত্যাবর্তনে মিয়ানমারের প্রস্তুতি প্রত্যক্ষ করতে দেশটির পশ্চিমাঞ্চল সফর করেছেন।

    মিঃ কোওনো, ভিন্ন কোন দেশের প্রথম মন্ত্রী হিসেবে আজ মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর হেলিকপ্টারে চড়ে রাখাইন রাজ্যে গিয়ে পৌঁছান।

    গতবছর রোহিঙ্গা জঙ্গি এবং নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ আরম্ভ হওয়ার পর থেকে লাখ লাখ রোহিঙ্গা প্রতিবেশী বাংলাদেশে পালিয়ে যায়।

    প্রায় ১ হাজার রোহিঙ্গার বসবাস থাকা গ্রামটিতে মিঃ কোওনোর কাছে মিয়ানমারের সরকারী কর্মকর্তারা, সংঘর্ষের সময় পুড়িয়ে দেয়া বাড়িঘরগুলোর পুনর্নির্মাণ প্রচেষ্টার বিষয়ে ব্যাখ্যা করেন।

    তিনি, গ্রামবাসীদের কাছে তাঁদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রা সম্পর্কে শোনেন।

    এরপর মিঃ কোওনো, বাংলাদেশের সঙ্গে সীমান্ত থাকা এলাকা পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি, রোহিঙ্গা শরনার্থীদের দেশে ফেরার সময় ব্যবহার করতে যাওয়া নদীর উপর স্থাপিত একটি সেতু এবং প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার একটি সরকারী স্থাপনা পরিদর্শন করেন।

    সাংবাদিকদের কাছে মিঃ কোওনো, অধিকাংশ বাড়িঘর পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করেন। তিনি, পরিস্থিতি খুবই মারাত্মক এবং প্রত্যাবর্তনকারী শরণার্থীদের জীবনযাত্রার পুনর্গঠনে সহায়তা করতে অনেক কাজ করতে হবে বলে উল্লেখ করেন।

    তিনি, বিভক্ত সমাজগুলোর পুনর্মিলনে সহায়তা করতে জাপান সরকার সম্ভাব্য সবকিছু করবে বলে জানান।