উত্তর কোরিয়ার উপর সর্বোচ্চ চাপ বজায় রাখতে জাপান দক্ষিণ কোরিয়ার মতৈক্য

জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী, অতীত অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পরমাণু মুক্ত করণের লক্ষ্যে উত্তর কোরিয়ার উপর সর্বোচ্চ চাপ বজায় রাখার প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে মতৈক্যে পৌঁছেছেন।

গতকাল ওয়াশিংটনে, জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তারোও কোওনো এবং দক্ষিণ কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাং গিয়োন হোয়া এক বৈঠকে মিলিত হন।

তাঁরা, অতীতে অনুষ্ঠিত আলোচনা উত্তর কোরিয়াকে পরমাণু মুক্ত করণের পথে ধাবিত না করায় দেশটির উপর সর্বোচ্চ চাপ বজায় রাখা প্রয়োজনীয় বলে একমত হন।

মিঃ কোওনো বলেন যে, উত্তর কোরিয়া আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার পরিদর্শকদের গ্রহণ করলে এজন্য প্রয়োজনীয় প্রাথমিক ব্যয় মেটানোর জন্য সহায়তা করতে জাপান প্রস্তুত রয়েছে।

মিঃ কোওনো, দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জেইন এবং উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের মধ্যে অনুষ্ঠিতব্য আসন্ন সম্ভাব্য শীর্ষ বৈঠকে উত্তর কোরিয়ায় জাপানী নাগরিক অপহরণ সমস্যাটি তুলে ধরতে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতি আহ্বান জানান।

মিঃ কোওনো, সমন্বিত উপায়ে উত্তর কোরিয়ার পরমাণু, ক্ষেপণাস্ত্র এবং অপহরণ সমস্যাগুলোর সমাধান কামনা করা জাপানের অবস্থান জোর দিয়ে উল্লেখ করেন।

বিনোদন নারী হিসেবে পরিচিত সমস্যাটির বিষয়ে মন্ত্রীরা, এবিষয়ে তাঁদের দেশগুলো উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণের পাশাপাশি একটি ভবিষ্যতমুখী দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক গড়ে তুলতে কাজ করবেন বলে একমত হন।

বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের কাছে মিঃ কোওনো, উত্তর কোরিয়া পর্যায়ক্রমে পরমাণু মুক্ত করণের পথে এগিয়ে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

তিনি, সমস্যাটি মোকাবিলায় জাপান, যুক্তরাষ্ট্র এবং দক্ষিণ কোরিয়া সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণ করবে যাতে তাঁদের অবস্থানে কোন বিভেদ সৃষ্টি না হয় বলে উল্লেখ করেন।

উত্তর কোরিয়ার উপর সর্বোচ্চ চাপ বজায় রাখতে জাপান দক্ষিণ কোরিয়ার মতৈক্য
জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী, অতীত অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পরমাণু মুক্ত করণের লক্ষ্যে উত্তর কোরিয়ার উপর সর্বোচ্চ চাপ বজায় রাখার প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে মতৈক্যে পৌঁছেছেন।

গতকাল ওয়াশিংটনে, জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তারোও কোওনো এবং দক্ষিণ কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাং গিয়োন হোয়া এক বৈঠকে মিলিত হন।

তাঁরা, অতীতে অনুষ্ঠিত আলোচনা উত্তর কোরিয়াকে পরমাণু মুক্ত করণের পথে ধাবিত না করায় দেশটির উপর সর্বোচ্চ চাপ বজায় রাখা প্রয়োজনীয় বলে একমত হন।

মিঃ কোওনো বলেন যে, উত্তর কোরিয়া আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার পরিদর্শকদের গ্রহণ করলে এজন্য প্রয়োজনীয় প্রাথমিক ব্যয় মেটানোর জন্য সহায়তা করতে জাপান প্রস্তুত রয়েছে।

মিঃ কোওনো, দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জেইন এবং উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের মধ্যে অনুষ্ঠিতব্য আসন্ন সম্ভাব্য শীর্ষ বৈঠকে উত্তর কোরিয়ায় জাপানী নাগরিক অপহরণ সমস্যাটি তুলে ধরতে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতি আহ্বান জানান।

মিঃ কোওনো, সমন্বিত উপায়ে উত্তর কোরিয়ার পরমাণু, ক্ষেপণাস্ত্র এবং অপহরণ সমস্যাগুলোর সমাধান কামনা করা জাপানের অবস্থান জোর দিয়ে উল্লেখ করেন।

বিনোদন নারী হিসেবে পরিচিত সমস্যাটির বিষয়ে মন্ত্রীরা, এবিষয়ে তাঁদের দেশগুলো উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণের পাশাপাশি একটি ভবিষ্যতমুখী দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক গড়ে তুলতে কাজ করবেন বলে একমত হন।

বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের কাছে মিঃ কোওনো, উত্তর কোরিয়া পর্যায়ক্রমে পরমাণু মুক্ত করণের পথে এগিয়ে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

তিনি, সমস্যাটি মোকাবিলায় জাপান, যুক্তরাষ্ট্র এবং দক্ষিণ কোরিয়া সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণ করবে যাতে তাঁদের অবস্থানে কোন বিভেদ সৃষ্টি না হয় বলে উল্লেখ করেন।