• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • উত্তর কোরিয়ার উপর সর্বোচ্চ চাপ বজায় রাখতে জাপান দক্ষিণ কোরিয়ার মতৈক্য

    জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী, অতীত অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পরমাণু মুক্ত করণের লক্ষ্যে উত্তর কোরিয়ার উপর সর্বোচ্চ চাপ বজায় রাখার প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে মতৈক্যে পৌঁছেছেন।

    গতকাল ওয়াশিংটনে, জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তারোও কোওনো এবং দক্ষিণ কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাং গিয়োন হোয়া এক বৈঠকে মিলিত হন।

    তাঁরা, অতীতে অনুষ্ঠিত আলোচনা উত্তর কোরিয়াকে পরমাণু মুক্ত করণের পথে ধাবিত না করায় দেশটির উপর সর্বোচ্চ চাপ বজায় রাখা প্রয়োজনীয় বলে একমত হন।

    মিঃ কোওনো বলেন যে, উত্তর কোরিয়া আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার পরিদর্শকদের গ্রহণ করলে এজন্য প্রয়োজনীয় প্রাথমিক ব্যয় মেটানোর জন্য সহায়তা করতে জাপান প্রস্তুত রয়েছে।

    মিঃ কোওনো, দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জেইন এবং উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের মধ্যে অনুষ্ঠিতব্য আসন্ন সম্ভাব্য শীর্ষ বৈঠকে উত্তর কোরিয়ায় জাপানী নাগরিক অপহরণ সমস্যাটি তুলে ধরতে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতি আহ্বান জানান।

    মিঃ কোওনো, সমন্বিত উপায়ে উত্তর কোরিয়ার পরমাণু, ক্ষেপণাস্ত্র এবং অপহরণ সমস্যাগুলোর সমাধান কামনা করা জাপানের অবস্থান জোর দিয়ে উল্লেখ করেন।

    বিনোদন নারী হিসেবে পরিচিত সমস্যাটির বিষয়ে মন্ত্রীরা, এবিষয়ে তাঁদের দেশগুলো উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণের পাশাপাশি একটি ভবিষ্যতমুখী দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক গড়ে তুলতে কাজ করবেন বলে একমত হন।

    বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের কাছে মিঃ কোওনো, উত্তর কোরিয়া পর্যায়ক্রমে পরমাণু মুক্ত করণের পথে এগিয়ে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

    তিনি, সমস্যাটি মোকাবিলায় জাপান, যুক্তরাষ্ট্র এবং দক্ষিণ কোরিয়া সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণ করবে যাতে তাঁদের অবস্থানে কোন বিভেদ সৃষ্টি না হয় বলে উল্লেখ করেন।

    উত্তর কোরিয়ার উপর সর্বোচ্চ চাপ বজায় রাখতে জাপান দক্ষিণ কোরিয়ার মতৈক্য
    জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী, অতীত অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পরমাণু মুক্ত করণের লক্ষ্যে উত্তর কোরিয়ার উপর সর্বোচ্চ চাপ বজায় রাখার প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে মতৈক্যে পৌঁছেছেন।

    গতকাল ওয়াশিংটনে, জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তারোও কোওনো এবং দক্ষিণ কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাং গিয়োন হোয়া এক বৈঠকে মিলিত হন।

    তাঁরা, অতীতে অনুষ্ঠিত আলোচনা উত্তর কোরিয়াকে পরমাণু মুক্ত করণের পথে ধাবিত না করায় দেশটির উপর সর্বোচ্চ চাপ বজায় রাখা প্রয়োজনীয় বলে একমত হন।

    মিঃ কোওনো বলেন যে, উত্তর কোরিয়া আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার পরিদর্শকদের গ্রহণ করলে এজন্য প্রয়োজনীয় প্রাথমিক ব্যয় মেটানোর জন্য সহায়তা করতে জাপান প্রস্তুত রয়েছে।

    মিঃ কোওনো, দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জেইন এবং উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের মধ্যে অনুষ্ঠিতব্য আসন্ন সম্ভাব্য শীর্ষ বৈঠকে উত্তর কোরিয়ায় জাপানী নাগরিক অপহরণ সমস্যাটি তুলে ধরতে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতি আহ্বান জানান।

    মিঃ কোওনো, সমন্বিত উপায়ে উত্তর কোরিয়ার পরমাণু, ক্ষেপণাস্ত্র এবং অপহরণ সমস্যাগুলোর সমাধান কামনা করা জাপানের অবস্থান জোর দিয়ে উল্লেখ করেন।

    বিনোদন নারী হিসেবে পরিচিত সমস্যাটির বিষয়ে মন্ত্রীরা, এবিষয়ে তাঁদের দেশগুলো উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণের পাশাপাশি একটি ভবিষ্যতমুখী দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক গড়ে তুলতে কাজ করবেন বলে একমত হন।

    বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের কাছে মিঃ কোওনো, উত্তর কোরিয়া পর্যায়ক্রমে পরমাণু মুক্ত করণের পথে এগিয়ে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

    তিনি, সমস্যাটি মোকাবিলায় জাপান, যুক্তরাষ্ট্র এবং দক্ষিণ কোরিয়া সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণ করবে যাতে তাঁদের অবস্থানে কোন বিভেদ সৃষ্টি না হয় বলে উল্লেখ করেন।

    আশা জাগিয়েও পারল না বাংলাদেশ

    প্রথম কোনো বহুজাতিক টুর্নামেন্টে শিরোপা জয়ের স্বপ্ন পূরণ হলো না এবারও। ভারতের বিপক্ষে নিদাহাস ট্রফি টি-টোয়েন্টি সিরিজের ফাইনালে দুর্দান্ত একটা আশা জাগিয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা আর হলো না। ১৬৭ রানের টার্গেটে শেষ বলে ভারতের প্রয়োজন ছিল পাঁচ রানের। সেই বলে ছক্কা মেরে চার উইকেটের নাটকীয় জয় তুলে নেয় ভারত। তাই পঞ্চমবারের মতো ফাইনালে ওঠেও বহুজাতিক টুর্নামেন্টে ট্রফি জেতার অপেক্ষায় থাকতে হলো টাইগারদের।
    ফাইনালে জয়ের জন্য ১৬৭ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ভারত দুর্দান্ত সূচনা করেছিল। ৩৭ রানের মধ্যে শিখর ধাওয়ান ও সুরেশ রায়নার উইকেট হারায়। এর মধ্যে রোহিত শর্মা ও লুকেস রাহুলের ব্যাটে প্রত্যাবর্তন করে ভারত। তবে হঠাৎই দুই উইকেট হারিয়ে ভারত চাপে পড়ে যায়। ৫৬ রান করে অধিনায়ক রোহিত শর্মা ও রাহুল (২৪) আউট হয়ে যান। ১৪ ওভার শেষে ভারতের সংগ্রহ দাঁড়ায় চার উইকেটে ১০৪ রান।
    এরপর সমান তালেই লড়েছে বাংলাদেশ। ১৮তম ওভারে মুস্তাফিজ মাত্র ১ রান দিয়ে এক উইকেট তুলে নেন। শেষ দুই ওবারে ৩৪ রান প্রয়োজন ছিল ভারতের। কিন্তু পরের ওভারে রুবেল ২২ রান দিয়ে ভারতের কাজকে সহজ করে দেয়। যে কারণে শেষ ওভারে সৌম্য দুর্দান্ত প্রচেষ্টা চালিয়েও জয় আটকাতে পারেননি। জয়ের মূল নায়ক বলতে হবে দিনেশ কার্তিককেই। শেষ দিকে মাত্র ৮ বল থেকে দুটি চার ও তিনটি ছক্কার মারে ২৯ রান করে ভারতের জন্য অসম্ভবকে সম্ভব করে দেন তিনি।
    এর আগে ভারতকে ১৬৭ রানের লক্ষ্য দিয়েছে বাংলাদেশ। টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতে ব্যাট করতে নেমে ৮ উইকেটে ১৬৬ রান করেছে সাকিব আল হাসানের দল। দুর্দান্ত একটা সূচনার আভাস দিয়ে আউট হয়ে যান দুই ওপেনার লিটন দাস ও তামিম ইকবাল। চতুর্থ ওভারের দ্বিতীয় বলে দলীয় ২৭ রানে ওয়াশিংটন সুন্দরের বলে সুরেশ রায়নার হাতে ধরা পড়েন লিটন।
    ওয়ানডাউনে তামিমের সঙ্গে জুটি বাঁধেন সাব্বির রহমান। কিন্তু দলের স্কোরে কোন রান যোগ হওয়ার আগেই দ্বিতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হয়ে যান তামিমও। চাহালের বলে সীমানার দড়ির একেবারে উপরে শারদুল ঠাকুরের হাতে ধরা পড়েন তিনি। পঞ্চম ওভারের শেষ বলে দলীয় ৩৩ রানে আউট হন সৌম্য সরকার। চতুর্থ উইকেটে সাব্বিরকে আশা জাগাতে থাকলেও জুটিতে ৩৫ রান করে ফিরেন মুশফিকও। দলীয় ১০৪ রানে পঞ্চম ব্যাটসম্যান হিসেবে ফিরেন মাহমুদউল্লাহ (২১)। সাব্বিরের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে রান আউট হন তিনি। এরপর রান আউট হন অধিনায়ক সাকিব।
    আর দলীয় ১৪৭ রানে সবচেয়ে সফল ব্যাটসম্যান সাব্বিরও ফিরেন সাজঘরে। ৫০ বল থেকে সাতটি চার ও চারটি ছক্কায় সাব্বির করেন ৭৭ রান। দলীয় স্কোরে এক রান যোগ হতেই ফিরেন রুবেল হোসেনও। তবে শেষ দিকে মিরাজ কিছুটা উত্তেজনা ছড়ান। ৭ বল থেকে দুটি চার ও একটি ছক্কায় ১৯ রান করেন মিরাজ।
    স্বাধীনতার ৭০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ভারত ও বাংলাদেশকে নিয়ে ত্রিদেশীয় এই টি-টোয়েন্টি সিরিজ আয়োজন করে শ্রীলঙ্কা।