• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • বিএনপি উজ্জীবিত

    ভিশন-২০৩০ রূপকল্প

    বদ্ধ পুকুরে ঢিল ছুঁড়লে পানিতে যেমন তোলপাড় শুরু হয়; দেশের রাজনীতিতে তেমনি তোলপাড়  সৃষ্টি করেছে বেগম খালেদা জিয়ার ভিশন-২০৩০ রূপকল্প। এ ঘোষণা একদিকে ক্ষমতাসীন দলকে স্নায়ুবিক চাপে ফেলেছে; অন্যদিকে দলের তৃর্ণমূল নেতা ও কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে জাগরণ সৃষ্টি করেছে। মামলা মোকদ্দমা আর হতাশায় নির্জীব হয়ে পড়েছিল কেন্দ্র থেকে শুরু করে বিএনপির তৃর্ণমূল নের্তৃত্ব। ভিশন ২০৩০ ঘোষণায় ওই নির্জীব নেতারা সজীব দিয়ে উঠছেন। দ্রুত পাল্টে যাচ্ছে বিএনপির রাজনীতি। শুধু বিএনপি নয় সর্বমহলে আঢ়মোড়া ভেঙ্গেছে বেগম জিয়া ঘোষিত রুপকল্প। বুদ্ধিজীবী, সুশীল, নির্বাচন বিশেষজ্ঞ এবং দেশী বিদেশী কূটনীতিকরা ভিশন-২০৩০ মধ্যে  সুস্থধারা এবং ভবিষ্যতের ইতিবাচক রাজনীতি খুঁজে পাচ্ছেন। কিন্তু ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীদের ঘুম যেন হারাম হয়ে গেছে। এখন তারা উন্নয়ন, সরকারের সাফল্য এবং কর্মতৎপরতার স্তুতির বদলে ‘আঙ্গুর ফল টক’ প্রবাদের মতোই ভিশন-২০৩০ অন্তঃসারশূন্য প্রমাণে মহাব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। তারা ভিশন-২০৩০ বিরুদ্ধে সমালোচনার ঝড় বইয়ে দিচ্ছেন। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেছেন, চিন্তা ও কাজের ক্ষেত্রে বিএনপি ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে। এর বড় প্রমাণ দলের ‘ভিশন ২০৩০’। গত বুধবার বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া আগামী ২০৩০ সাল পর্যন্ত দেশের জন্য ভবিষ্যত পরিকল্পনা তুলে ধরেছেন। এতে সবাইকে নিয়ে এক ‘রেইনবো নেশন’ বা রঙধনু জাতি গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। ভবিষ্যতে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতামূলক নতুন ধারার রাজনীতি, সুনীতি, সুশাসন ও সু-সরকারের প্রতিষ্ঠার অঙ্গিকার করে গণভোট, প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা হ্রাস, দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট পার্লমেন্ট করা যায় কিনা সে ব্যপারে চিন্তাভাবনার ইংগিত দিয়েছেন। যা দেশের সাধারণ মানুষের মধ্যে নতুন চিন্তার খোড়াক জুগিয়েছে। ক্ষমতাসীন দলকে করেছে আতঙ্কিত এবং বিএনপির নেতাকর্মীদের করেছে উজ্জীবিত।
    দেশবাসীর সামনে রূপকল্প উপস্থাপনের সপ্তাহ না পেরুতেই ‘ভিশন’ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া শুরু করেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। ‘ভিশন ২০৩০’ এর আলোকে বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় সঙ্কট ও সমাধানে বিএনপির ভাবনা নিয়ে ‘বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ও আমাদের ভবিষ্যৎ’ শীর্ষক সেমিনার করেছে। সে সেমিনারে শিক্ষা নিয়ে ভবিষ্যতের চিন্তা চেতনা এবং করণীয় তুলে ধরেছেন। এভাবে প্রতিটি সেক্টর নিয়ে বিএনপি ধারাবাহিক ভাবে সেমিনার নিস্পোজিয়ামের আয়োজন করবে বলে জানা গেছে। বিএনপির ভিশন-২০৩০ রূপকল্পে আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে উচ্চমধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করা, মাথাপিছু আয় ৫ হাজার মার্কিন ডলারে উন্নীত করা, প্রবৃদ্ধি দুই অংকে নেয়া, দেশীয় বিনিয়োগে নানা সুযোগ-সুবিধাসহ ২৫৬টি দফা তুলে ধরছেন বিএনপি চেয়ারপার্সন। বিএনপির নেতারা বলছেন, এখন থেকে বিএনপির রাজনীতি চলবে ভিশনের আলোকেই। বিএনপির এই ভিশন নিয়ে ক্ষমতাসীন দল যতই তুচ্ছতাচ্ছিল্য করুক, সরকারের স্তবক বুদ্ধিজীবীরা যতোই অন্তঃসারশুন্য প্রমানে মরিয়া হোক না কেন এটা যে দেশের রাজনীতিতে বিএনপির ঘুড়ে দ্বাড়ানোর বার্তা তা ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের হতবিহব্বল (নার্ভাসনেস) দেখেই বোঝা যায়। কয়েক মাস আগে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এক সেমিনারে বিএনপিকে ফিনিক্স পাখির সঙ্গে তুলনা করে বলেছিলেন, বিএনপি একদিন ফিনিক্স পাখির মতোই ছাইভষ্ম থেকে ঘুরে দাঁড়াবে। মির্জা ফখরুলের সেদিনের কথা কেউ গুরুত্ব না দিলেও কার্যত দেশের রাজনীতিতে সেটাই ঘটতে যাচ্ছে। একটি জাতীয় দৈনিকে মহিউদ্দিন আহমদ লিখেছেন ‘দুই দলের লিখিত রূপকল্প থাকায় নাগরিকেরা তুলনামূলক বিশ্লেষণের সুযোগ পাবেন। সব মানুষ তো আর আওয়ামী লীগের চোখ দিয়ে বিএনপিকে কিংবা বিএনপির চোখ দিয়ে আওয়ামী লীগকে বিচার করবেন না। তাঁদের নিজেদেরও তো চোখ আছে, আছে স্বাভাবিক বিচারবুদ্ধি। প্রত্যেক ফেরিওয়ালাই তার পণ্যের পক্ষে এবং অন্য বিক্রেতার পণ্যের বিপক্ষে প্রচার চালায়’।
    জুলুম নির্যাতন আর মামলা মোকদ্দমায় বিএনপি ছিল ছন্নছাড়া। গত তিন বছরে দেশের ৩০ জেলা ঘুরে এবং বিভিন্ন জনের সঙ্গে কথাবার্তা বলে সেটাই মনে হয়েছে। এমনো চিত্র দেখেছি শুধু টিকে থাকার জন্য বা নিজেদের ব্যবসা বাণিজ্য টিকিয়ে রাখার জন্য ক্ষমতাসীন দলের স্থানীয় নেতাদের সঙ্গে টাকার বিনিময়ে বা ব্যবসার পার্টনার করে সুসম্পর্ক রক্ষা করে টিকে থাকছেন। হৃদয়ে বিএনপি কথাবার্তায় আওয়ামী লীগার প্রচার করে নিজেদের টিকিয়ে রেখেছেন। আবার কেউ কেউ নিজেকে রাজনীতি থেকে গুটিয়ে নিয়েছেন। ভিশন ২০৩০ ঘোষণার পর দীর্ঘ ১০ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপি ওই বিপর্যন্ত নেতারা হঠাৎ করে চাঙ্গা হয়ে উঠছেন। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল সর্বত্রই এই চাঙ্গাভাব বিরাজ করছে। নেতা-নেত্রীদের বক্তব্যেও দৃঢ় মনোবল লক্ষ্যণীয়। কয়েক দিন আগেও যেখানে বিএনপি নেতা-নেত্রীরা দলের ভবিষ্যৎ নিয়ে দ্বিধাদ্ব›েদ্ব ছিলেন সেখানে তাদের বেশ দৃঢ় মনোবল দেখা যাচ্ছে। এছাড়া এতদিন নানান কারণে মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মীদের পিছুটান লক্ষ্য করা গেলেও তারা বেশ চাঙ্গা হয়ে উঠছেন। জেলা পর্যায়ে দলীয় সাংগঠনিক কর্মসূচিগুলোতে উপস্থিতি লক্ষ্যনীয়। ‘নির্বাচনে যাবে বিএনপি’ এ বার্তা দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মী সমর্থকদের মধ্যে আশার আলো জ্বালিয়েছে। নতুন কমিটি ঘোষণার পর রাজধানী ঢাকার পাশাপাশি জেলা-বিভাগীয় শহরেও চাঙ্গা হয়ে উঠেছে দলীয় নেতাকর্মীরা। তারা এখন আন্দোলনমুখী হচ্ছেন। কর্মসূচি চাচ্ছেন। কেন্দ্রীয় নেতারাও কর্মসূচি দেয়ার কথা আকারে ইংগিতে জানাচ্ছেন। বেশ কয়েকজন নেতা জানান, তারা মনে করছেন বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতোই ঘুরে দাঁড়াবে। মাঠের রাজনীতি দিয়েই নব্বইয়ের মতো সাফল্যের পথে হাটবে বিএনপি। ’৮৬ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিলেও বিএনপি যায়নি। ’৮৮ নির্বাচনেও যায়নি। নির্বাচনে না যাওয়ায় আওয়ামী লীগের চেয়ে বিএনপি সাংগঠনিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়। তারপরও বিএনপি ’৯১ সালের নির্বাচনে বিজয় অর্জন করে। যে কৌশলে আওয়ামী লীগকে টেক্কা দিয়ে সকলকে অবাক করে ক্ষমতায় গিয়েছিল বিএনপি; এবারও সে পথেই হাটবে। ঘোষিত ভিশন দলটিতে সে পথে নিয়ে যাবে বলেও নেতাকর্মীরা মনে করছেন।
    প্রশ্ন হলো বিএনপিকে নিয়ে সর্বত্রই আলোচনা কেন? কেনই বা হঠাৎ বিএনপির এই পরিবর্তন? এর পেছনে এমন কী মেসেজ থাকতে পারে যার জন্য বিএনপি চাঙ্গা ভাব? কারণ আর কিছু নয়; ভিশন ২০৩০ রূপকল্প । সুচিন্তিত এই রূপকল্পের মাধ্যমে বিএনপি দেশবাসীর সামনে নতুন বিএনপির আবির্ভাব ঘটিয়েছে। নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলগুলো যে রূপকল্প দেয় ক্ষমতায় গেলে তার সবগুলো বাস্তবায়ন করতে পারে না। বিএনপিও হয়তো করবে না। কিন্তু রূপকল্প দিয়ে বিএনপি যে ইতিবাচক রাজনীতির বার্তা দিচ্ছে তা সুস্থধারার রাজনীতির জন্য ইতিবাচক। এতে রাজনীতিতে কিছুটা হলেও গুনগত পরিবর্তন আসবে। বিএনপির জেলা উপজেলা পর্যায়ের নেতারা বলছেন, খালেদা জিয়ার ভিশন-২০৩০ ঘোষণা তাদের নতুন করে উজ্জীবিত করেছে। আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দিয়েছে। এখন কেন্দ্র থেকে যেকোনো কর্মসূচি দেয়া হলে বাস্তবায়ন করা কঠিন হবে না। প্রশাসনের লোকজনও তাদের দিকে এখন অন্যদৃষ্টিতে তাকাবে। মাঠের কর্মসূচি শুরু হলে নিজেদের মধ্যেকার বিরোধ বহুলাংশে কমে যাবে। বিএনপির তৃর্ণমূলের নেতাকর্মীরা এতটাই চাঙ্গা হচ্ছে যে পুলিশের বাধা উপেক্ষা করার মতোও মনোবল তৈরি হয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক রাষ্ট্রবিজ্ঞানীর মতে বিএনপি ভিশন-২০৩০ ঘোষণা করে আওয়ামী লীগের নেতা মন্ত্রীদের ঘুম হারাম করে দিয়েছে। এটা কম সাফল্য নয়। নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, বিএনপির ভিশন অনুযায়ী আগামী দিনে রাষ্ট্র পরিচালনায় গেলে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা হবে এবং মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট যাবতীয় কর্মকান্ডকে যথাযথভাবে সম্মান দেওয়া হবে। এতে প্রশ্ন থেকে যায় বিএনপি আগামী দিনে নির্বাচনের মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে জামায়াতের কী হবে? এ বিষয়টি অস্পষ্ট। এই ভিশনে সত্যতা, সঠিকতা, আন্তরিকতা যেমন আছে, তেমনি আছে ভক্তিপ্রবণতা। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, বিএনপি ঘোষিত ভিশন-২০৩০ দলটির ভবিষ্যৎ রাজনীতিতে নতুন মাত্রা যুক্ত করবে। দলটি নতুন করে ঘুরে দাঁড়ানোর শক্তি পাবে। ইতিমধ্যে নেতাকর্মীদের মধ্যে এক ধরনের উদ্দীপনা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। নতুন ধারার রাজনীতি এবং অর্থনীতিতে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের যে স্বপ্ন ভিশনে দেখানো হয়েছে তা এখন জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়াই মূল লক্ষ্য হবে। এটা তারা যতটা সক্রিয়ভাবে করতে পারবে ততই তাদের জন্য মঙ্গল হবে। রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক এমাজউদ্দিন আহমেদ বলেন, ঘোষিত ভিশন-২০৩০ দলটির জন্য খুবই ইতিবাচক ফল বয়ে আনবে। তবে ঘোষণা করেই বসে থাকলে চলবে না। এটা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়ে জনমত গঠনে কাজ করতে হবে। শুধু বিএনপি সমর্থিত বুদ্ধিজীবীরাই নয়; সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের বড় অংশ মনে করছেন বিএনপি ঘোষিত ভিশন খুবই সুচিন্তিত। এ ধরনের ভিশনে দলের নেতাকর্মীদের উজ্জীবিত করবে এটা স্বাভাবিক। পাশাপাশি দেশের শিক্ষিত সমাজ, তরুণ-তরুণী ভোটার বিশেষ করে যাদের বয়স ১৮ থেকে ২৫ তারাও উজ্জীবিত হবে। কারণ তারা নীতিবাচক নয় ইতিবাচক রাজনীতি প্রত্যাশা করেন। যা এতোদিন কোনো দলই দিতে পারেনি। কথাসাহিত্যিক মঞ্জু সরকারের ‘জেগে ওঠার সময়’ নামে একটা উপন্যাস রয়েছে। গ্রাম বাংলার মানুষের যাপিত জীবনের চিত্র নিয়ে রচিত ওই উপন্যাসের মতোই বেগম খালেদা জিয়া বিএনপির নেতাদের জেগে তোলার লক্ষ্যে  সঠিক সময়ে বদ্ধ পুকুরে ঢিল ছোঁড়ার মতোই রূপকল্প ঘোষণা করেছেন।

    শিশু কাঁদানো প্রদর্শনী!

    জাপানে অন্যরকম এক প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয় প্রতি বছর। এই প্রদর্শনীর নাম ‘কাঁদানে সুমো’। সুমো কুস্তিগীরদের হাতে ধরিয়ে দেয়া হয় শিশুদের। তারা দুই হাতের মধ্যে নিয়ে জোরে জোরে ঝাঁকাতে থাকে যতক্ষণ পর্যন্ত না শিশুরা উচ্চস্বরে কান্নাকাটি শুরু করে।

    গত রবিবার রাজধানী টোকিওতে হয়ে গেল এ বছরের প্রদর্শনী। এতে কয়েকশ’ শিশুকে কাঁদানো হয়। জাপানিরা বিশ্বাস করে, এর মাধ্যমে শিশুর মঙ্গল হয়। দু’জন কুস্তিগীর একে একে শিশুদের ধরে ঝাকিয়ে ঝাকিয়ে কাঁদাতে থাকেন। সন্তানদের এভাবে কাঁদতে দেখে অনেক বাবা-মাও কষ্টে কেঁদে   ফেলেন। কিন্তু তারপরেও তারা সহ্য করে গেছেন সন্তানের জন্য ভালো হবে মনে করে। তাদের ধারনা, এই দিন থেকে সন্তান কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা অর্জন করল, তাদের সহ্যশক্তি বাড়লো এবং অন্যায়ের প্রতি কঠোর মনোভাব তৈরী হলো।

    প্রায় ৪০০ বছর ধরে চলে আসছে এই ব্যক্তিক্রমী চর্চা। -ইউপিআই